Skip to content
মুজিব হাসান
Menu
  • মুখপাতা
  • চিন্তানুড়ি
  • গদ্যলেখা
  • স্মৃতিকথা
  • জীবনপাঠ
  • গল্পগুচ্ছ
  • ধারাবাহিক
    • উপন্যাস
    • ভ্রমণগদ্য
  • আলাপঘর
    • মুখোমুখি
    • মুখাড্ডা
  • দেরাজ
    • পাণ্ডুলিপি
    • পাঠানুভূতি
    • চিঠিপত্র
  • খোলা বই
  • বিশেষ আয়োজন
Menu

আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী
একদিন মুজাকারায়, মহিরুহের ছায়ায়

পোস্ট করা হয়েছে জুন ২০, ২০২৪জুলাই ৮, ২০২৪ by মুজিব হাসান

মিষ্টি রোদের বনের ওপর ভেজা কুয়াশার সসমাখা হেমন্তের সকাল। বাংলার উম্মুল মাদারিস হাটহাজারী মাদরাসার শাহি ফটক পার হয়ে আমরা ভেতরে প্রবেশ করলাম। মনের ফল্গুধারায় বয়ে গেল মোহনীয় আনন্দের স্রোত। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দীনি মারকাজের মহিমান্বিত পরিবেশ দেখে দারুণ রোমাঞ্চিত হয়ে উঠলাম। হাটহাজারী মাদরাসায় এবারই আমার প্রথম আসা। এর পেছনের উদ্দেশ্যটা অত্যন্ত মহৎ। আল্লামা আযহার আলী…

পুরোটা পড়ুন

আল্লামা আযহার আলী আনোয়ার শাহ
গুচ্ছ গুচ্ছ স্মৃতির মালঞ্চ

পোস্ট করা হয়েছে জুন ২০, ২০২৪জুলাই ৮, ২০২৪ by মুজিব হাসান

প্রথম দেখার দিন আমি যে পরিবারে জন্মেছি এবং যে পরিবেশের আলোবাতাস গায়ে মেখে বেড়ে উঠেছি, এখানকার কারও মুখে ‘শাহ সাহেব হুজুর’, ‘আনোয়ার শাহ হুজুর’ বা ‘মাওলানা আনোয়ার শাহ’—এ নামটি কিংবা সম্বোধনটি তাকে নিজে চেনার আগ পর্যন্ত শুনেছি বলে মনে পড়ে না। হাওর এলাকার এক চাষাভুষা পরিবারে এবং গৃহস্থালি পরিবেশে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ছিল…

পুরোটা পড়ুন

মাওলানা আতহার আলী রহ.-এর সাহিত্য-মনন
তিনটি দেয়াল-কবিতা

পোস্ট করা হয়েছে জুন ২০, ২০২৪জুলাই ৮, ২০২৪ by মুজিব হাসান

মুজাহিদে মিল্লাত মাওলানা আতহার আলী রহ. ছিলেন একজন মননশীল হৃদয়ের অধিকারী এবং অসাধারণ সাহিত্যপ্রেমী ব্যক্তিত্ব। ইসলামি সাহিত্য ও সাংবাদিকতার পৃষ্ঠপোষকতার পাশাপাশি তিনি নিজের ভেতরেও লালন করতেন এক অনন্য সাহিত্য-মনন। সেই মননশীলতার ছাপ আজও প্রোজ্জ্বল হয়ে আছে তার প্রতিষ্ঠিত বিদ্যাপীঠ জামিয়া ইমদাদিয়ার দেয়ালে। ১৯৫২ সালে যখন রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে গোটা দেশজুড়ে আন্দোলনের জোয়ার উঠেছিল, সেসময় মাওলানা…

পুরোটা পড়ুন

মাওলানা আতহার আলী রহ.
ইসলামি সাহিত্যের দরদি পৃষ্ঠপোষক

পোস্ট করা হয়েছে জুন ১৫, ২০২৪জুলাই ৮, ২০২৪ by মুজিব হাসান

মুজাহিদে মিল্লাত মাওলানা আতহার আলী রহ. একটি সুবিদিত নাম, সমুজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব। বাঙালি আলেমসমাজের মধ্যে এক অনন্য উচ্চতায় তার অধিষ্ঠান। যেকারণে তার জীবনপ্রবাহ ও চেতনার স্রোত যেদিকে বয়ে গেছে, সেদিকটি হয়ে উঠেছে উর্বর ও প্রাচুর্যময়। এ ব্যাপারে তার ভাবশিষ্য মাওলানা মুহিউদ্দীন খান রহ.-এর অভিব্যক্তি হলো— মাওলানা আতহার আলী রহ. সত্যিকার অর্থেই একজন মহাপুরুষ ছিলেন। তার বহুমুখী…

পুরোটা পড়ুন
Amar Kotha

আমি মুজিব হাসান। আমার জন্ম কিশোরগঞ্জ জেলার হাওড় এলাকার এক কৃষক পরিবারে। দিনটি ছিল ১৩ বোশেখ—নতুন ফসল ঘরে তোলার আমেজময় সময়। বাপদাদার পেশা হাওড়ের চাষাবাদ আর গাঙের জলমহাল। আমার ইচ্ছা লেখালেখিকে নিজের পেশা হিসেবে বরণ করে নেব। এ দেশে কলমকারি করে জীবিকা নির্বাহ করা যদিও বেশ কঠিন কাজ, তবুও এ ইচ্ছা জিইয়ে রাখব।

পড়াশোনার পুরোটা কওমি মাদরাসায়। জামিয়া ইমদাদিয়া কিশোরগঞ্জ থেকে দাওরায়ে হাদিস, এরপর জামেয়া দারুল মাআরিফ চট্টগ্রামে আরবি সাহিত্য পড়েছি। করোনা মহামারির সময়টায় শুরু করেছি কর্মজীবন। প্রকাশনায় কাজের ইচ্ছা থেকে বর্তমানে সম্পাদনার কাজবাজ করছি। এছাড়া নিজের পায়ে দাঁড়ানোর মতো এখনো কোনো পাটাতন তৈরি করতে পারিনি।

হাওড়ের জীবন, প্রকৃতি ও মানুষ দেখে জেগেছে আমার লেখালেখির বোধ। জীবনের প্রথম রচনা একটি খুদেগল্প—লিখেছিলাম মক্তব সুওমে পড়ার সময়। মক্তব পাঞ্জম থেকে শুরু নিয়মিত লেখালেখি। ডায়েরি আর ছড়া-কবিতা ছিল আমার নিত্য কলমকারি। হেদায়াতুন্নাহু জামাতে পড়ার সময় গল্প-উপন্যাস রচনায় হাত দিই। এক খাতায় এক বসাতে লিখতাম আস্ত উপন্যাস!

স্কুল-মাদরাসার পাঠ্যবইগুলো আমার সাহিত্য পাঠের প্রথম জোগান। শহুরে পরিবেশে এসে বই পড়ার দিগন্ত আরও প্রসারিত হলো। মাদরাসার সাহিত্য পাঠাগার, পাবলিক লাইব্রেরি, বইয়ের দোকানে ছিল নিত্য যাতায়াত। গল্প-উপন্যাস পড়তে বেশি ভালো লাগে। কবিতা আমার অবসরের সঙ্গী। কুরআনের তাফসির ও জীবনী সাহিত্য বেশ টানে। খুব রয়েসয়ে পাঠ করি চিন্তামূলক রচনাগুলো।

পৃথিবীর বুকে আমি একটি নুক্তা কিংবা নুড়ি। বয়স ও সময়ের ঘর্ষণে ক্ষয়ে যাচ্ছি ধীরে ধীরে। চিহ্নপত্রে নিজেকে নিয়ে বলার মতো এটুকুই কথা। বাকি সব বকওয়াজ।

ফেসবুকে আমি

এটা আমার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট।
অনুমতি ছাড়া এখান থেকে কোনো লেখা বা ছবি কপি করা অন্যায়ের অন্তর্ভুক্ত।

<
.

নিয়মিত আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন

© ২০২৫ মুজিব হাসান